Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
পাকুটিয়া জমিদারবাড়ী (ছোট)
স্থান
পাকুটিয়া ইউনিয়নে
কিভাবে যাওয়া যায়
পাকুটিয়া, নাগরপুর, টাঙ্গাইল।
বিস্তারিত

ইতিহাস থেকে জানা যায় এককালে পশ্চিম বঙ্গের বাকুরা, মেহেদীপুর বধমান ও শাওতাল পরগনায় কিয়দাংশ ও ছোট নাগরপুরের অধিভুক্ত ভূমির কিছু অংশ নিয়ে গঠিত বিষ্ণপুর থেকে প্রথমে রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডল নামের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি চনকা গ্রামে, পরে নদী ভাঙ্গনের কারণে হাড়িপাড়া গ্রাম হয়ে অপেক্ষাকৃত উচু ভূমি পাকুটিয়াতে বসতি স্থাপন করেন।ইংরেজদের কাছে থেকে ক্রয় সূত্রে তাঁদের জমিদারী শুরু হয়। এটি উনবিংশ শতাব্দীর ঠিক শুরুতে। রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডলের দুই ছেলে বৃন্দাবন ও রাধা গোবিন্দ্র মোহন। এভাবে পাকুটিয়া জমিদারী তিনটি তরফে বিভক্ত ছিল। জমিরদাররা সবাই ছিলেন প্রজানন্দিত। ১৯১৬খ্রি. তাঁরা তাঁদের পিতা বৃন্দাবন এবং কাকা রাধা গোবিন্দের নামে বৃন্দবন চন্দ্র রাধা গোবিন্দ উচ্চ বিদ্যালয় (বিসিআরজি) প্রতিষ্ঠা করেন। ডঃ িএ আর মল্লিক সাবেক প্রধান মন্ত্রী আতাউর রহমান খান, লালন ভক্ত ভবা পাগলা প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কৃতি সন্তান ছিলেন। বতমান প্রধান তিনটি স্থাপনাই অপূব শিল্প সুষমামন্ডিত। পাশ্চত্তীয় শিল্প সংস্কৃতি সমৃদ্ধ মনের মাধুরী মিশিয়ে স্থাপত্য মূল্যের এক অনন্য সৃষ্টি তাঁদের এই অট্টালিকা। তিনটি বাড়ীর সামনেই তিনটি নাট্য মন্দির। বড় তরফের পূজা মন্ডপের শিল্পিত কারুকাজ শতবছর পর এখনও আমাদের মুগ্ধ করে।